Skip to main content

Posts

Showing posts from March, 2024

দাজ্জালকে খোদা হিসাবে মেনে নিয়েছি?

দাজ্জালকে খোদা হিসাবে মেনে নিয়েছি? দাজ্জাল খোদা রুপে প্রকাশিত হয়েছে? _____অরন্য হাসান দেলোয়ার।  পবিত্র আল কোরআন পুরোটাই আধ্যাত্মিকতায় ভরা। কোরআনের বাংলা অর্থ বুঝতে পারা মানেই কোরআন বুঝে ফেলেছি এটা বলা যাবে না। তার আধ্যাত্মিকতা বুঝতে হবে। সেটা বুঝতে হলে গভীরতায় ডুব দিতে হবে। পবিত্র কোরআনে বলা আছে তোমরা নেশাগ্রস্ত অবস্থায় সালাতে ধারে কাছেও যেও না। এই নেশাগ্রস্ত অবস্থা বলতে সাধারণত আমরা মদ জাতীয় কিছু পান করা অবস্থা বুঝে থাকি। অথচ এর আধ্যাত্মিকতা ব্যাপক। এখানে নেশাগ্রস্ত বলতে বোঝানো হয়েছে মোহগ্রস্ত অবস্থায় তোমরা সালাতের ধারে কাছেও যেওনা। মোহ কি আমরা সবাই জানি। দুনিয়ার লোভ লালসা,অর্থের মোহ,সম্পদের মোহ,সহ বিভিন্ন মোহের নেশা এইরকম নেশাগ্রস্থ অবস্থায় সালাতের ধারে কাছে যেতে মানা করেছেন।  অথচ আমরা ধরে নিয়েছি মদ জাতীয় কোন নেশা। এই ভুল জ্ঞানের জন্য আমরা জীবনকে বিপদগ্রস্ত করে ফেলেছি। যেমন বলা হয়েছে সালাতে দাঁড়াবার আগে পবিত্রতা অর্জন করো। পবিত্রতা অর্জন করো ওজুর মাধ্যমে। এখানে ওজু হলো রুপোক অর্থ।  রুপোকের আধ্যাত্মিকতা বুঝতে হবে। সেই আধ্যাত্মিকতা কি? এটা বুঝতে হলে আগে বুঝতে হবে পবিতা আর অপবিত্

আল্লাহর প্রতিদ্বন্দ্বী হিসাবে কি আমেরিকা নিজেকে নিয়ে গেছে??ফেরাউন কি ফিরে এসেছে??

আল্লাহর প্রতিদ্বন্দ্বী হিসাবে কি আমেরিকা নিজেকে নিয়ে গেছে??ফেরাউন কি ফিরে এসেছে?? _____অরন্য হাসান দেলোয়ার।  আসুন বিশ্লেষণ করে দেখা যাক।  ইরাক থেকে শুরু করে সিরিয়া লিবিয়া আফগান ফিলিস্তিন সহ আফ্রিকার বিভিন্ন দেশ আমেরিকার দ্বারা ধ্বংস প্রাপ্ত হয়ে গেছে। এটা বাস্তব সত্য। আপনি যদি মুসলমানদের প্রশ্ন করেন যে,আমেরিকা কি মুসলমানদের বন্ধু না শত্রু? উত্তর পাবেন মিশ্র। কেউ শত্রু বলবে,কেউ বন্ধু বলবে,আবার অনেকে দুটোই বলবে। আরও পড়ুনপ: দাজ্জাল এবং লাল গরু ফিলিস্তিন স্বাধীনতা আন্দোলন কেন করছে? ফিলিস্তিন কি পরাধীন কোন রাষ্ট্র ছিলো? তাহলে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতার প্রশ্ন কেন আসছে? ইহুদিরা ফিলিস্তিনে জোর জবরদস্তি প্রবেশ করেছে,ফিলিস্তিনের ভূমি দখল করে নিজেদের একটা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করেছে,এর পিছনে বৃটিশ এবং রথ চাইল্ড ফ্যামিলি মূল ভূমিকা রেখেছিলো। এরপর বৃটিশরা ইহুদিদের দায়িত্ব আমেরিকার হাতে বুঝিয়ে দিয়ে নিজেরা কিছুটা দুরত্ব বজায় রেখে ইসরায়েলের জন্য কাজ করে যাচ্ছে। এইসব কিছু স্বচ্ছ আয়নার মতো পরিস্কার হবার পরও মধ্যপ্রাচ্যের সকল রাষ্ট্র বাস্তবিক কোন পদক্ষেপ নেয় নি।ফিলিস্তিনের পক্ষে জোড়ালো কোন পদক্ষেপ আজও দেখ

আবৃত্তি //স্বপন শাহ শ্যামলাপুরী

  আবৃত্তি   কাম তত্ত্ব সাধনের গান   স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। কাম নদীতে সাবধানে ধইরো পাড়ি, কাম বেপারী। কাম নদীতে সাবধানে ধইরো পাড়ি।। ওরে গুরু নাম স্মরণ করিয়া, হাইলের বৈঠা ঠিক করিয়া।। বাইও বৈঠা তুমি ঠিক করি।। চামড়ার নল রতি বুলেটে।। কইরো যুদ্ধ যোণি পথে।। হইয়া তুমি সৈনিক ও ডুবুরি।  কাম বেপারী,,,,  কাম নদীর ও আঁকে বাঁকে, হাঙ্গর কুমির বসে থাকে।। রতি মণি নিতে হরণ করি।। কাম নদীরও মালিক যিনি। কাম কামিনী ভুজঙ্গিনী।। রতি মণি সবি যে নেয় হরি। কাম বেপারী,,,,,  জয় গুরু জয় গুরু বলিয়া, মাইরো বৈঠা ঠিক করিয়া।। জোয়ার ভাটার লইও হিসেব করি।। উঠলে নদীতে তুফান। বৈঠা পিছনে মারিও টান।। মরার মতো থাইকো তখন পড়ি। কাম বেপারী,,,,,  স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী বলে, ত্রিবেণীর ও ত্রি রংয়ের জলে।। মইরোনা ত্রিবেণীর ঘূর্ণিপাকে পড়ি।। অমাবশ্যা আর পুর্নিমায়।। সাবধানে যাইওরে হেথায়।। গুরুমন্ত্র লইও শিক্ষা করি। কাম বেপারী,,,,,, Generated by Embed Youtube Video online

আমিই সেরা"" আবৃত্তি।।

  আবৃত্তি  "আমিই সেরা" মোঃ শফিকুল ইসলাম 'শফিক' ভাল্লাগে না আমার বলেই নাম কামালো মেসি-পেলে, বিশ্বজুড়ে দাপিয়ে বেড়ায় আজকেরে ভাই এমন ছেলে। নইলে কী সে পাত্তা'রে পায় আমি কী আর তাঁদের ডরাই,  বসে বসে সময় পগার রোজ দেখি-রে মোরগ লড়াই।  সাকিব-শচীন বিশ্বসেরা  ব্যাটে-বলে মাটি কাঁপায়, থাকতো পড়ে পাদমূলে ভেংচি কেটে মুখটা বাঁকায়। দিতাম হাঁকায় ছক্কা কতো  বলে বলে রানের পাহাড়, পড়তো চাপা সকল রেকর্ড  নাম নিতো না কেউ-তো তাহার! খেললে পড়ে আমি কি'রে এমন সাহস তাঁরা দেখায়, হোঁচট খেয়ে পড়তো ঢলে বলো আমায় কে'বা ঠেকায়? জয়জয়কার হকির মাঠে  টম বারাসো-শাহাবাজে, আমার খেলায় লজ্জা পেতো ঢাকতো যে মুখ কঠিন লাজে। ভাগ্য ভালো ওসব ছেড়ে  আমি খেলি ষোলগুটি, তাইতো ওরা মাঠের রাজা আজকে আমি চুনোপুঁটি।  কোটের খেলা কাবাডিতেও হতাম আমি সেরার সেরা, জলিল-জিয়ার শক্তি গায়ে  আমার কাছে নস্যি এরা।  কপাল ভালো আজকে ওদের  মরছি আমি অপঘাতে,  কানামাছি খেলতে গিয়ে ঘরের কোণে দিবস-রাতে। দাবার রাজা বলছো যাঁরে আমার ভয়ে গুটিসুটি,  ইশারাতে নৌকা চলে কথা বলে দাবার গুটি।  তুচ্ছ তাঁদের মন্ত্রী-সেপাই  চলার পথে যায় যে থেমে, হতচ্ছাড়া হস্তি-ঘ

আগ্রহ /// আবৃত্তি।।

  আবৃত্তি  আগ্রহ"   জসিম উদ্দিন "অচিনপুর " জানি একদিন দেখা হবে সেই পুরোনো সংখ্যা দিক্ষণ্ডিত সূত্রপাত  হয়েই,সেদিন কঠিন বিদ্রোহ ঘোষণা করে  হারিয়ে যাব বহুদূর, বহুদূর,তবে এক  চিমটি মিষ্টি হাসির বাক্স থেকে ছুঁয়ে  দেখার আগ্রহ জেগে উঠবে,কিন্তু সেদিন  ধিক্কার জানিয়ে বিদায়ের অগ্নি প্রতিরোধ  মহড়া শেষ করে, আবারো তৃতীয়াংশে  হেরে যাওয়ার নামটি লিখে রাখা  হবে...কিন্তু...? Generated by Embed Youtube Video online

আবৃত্তি // তিন পাহাড়ের স্বপ্ন।

  পাহাড়িয়া মধুপুর, মেঠো ধূলিপথ দিনশেষে বৈকালি মিষ্টি শপথ ; ‘মোহনিয়া বন্ধু রে! আমি বালিকা তোরই লাগি গান গাই, গাঁথি মালিকা।’ ‘আজও সন্ধ্যার শেষে খালি বিছানা ; আমি শোব, পাশে মোর কেউ শোবে না--- তুই ছাড়া এই দেহ কেউ ছোঁবে না।’ . . . সুরে সুরে হাওয়া তার মিষ্টি বুলায় ; সাঁওতাল মেয়ে-ক’টি দৃষ্টি ভুলায় দিন শেষ---ধুধু মাঠ---ধুধু মেঠো পথ সাঁওতাল মেয়ে ক’টি ছড়াল শপথ! হাওয়ায় হাওয়ার মতো তাদের শপথ। আবৃত্তি   ২ ( ধীরে মাদল ) আয় মিতেনি, আজ রাতে চাঁদকুড়ানো মাঝ রাতে আবছা আলোর কান্নাতে মখ রেখে তুই ঝরনা ধারে আয় আয় জোয়ানের মন-জ্বালা নাচ দিয়ে সই, গাঁথ মালা--- চুমুর গেলাস মদ ঢালা দে ছুঁড়ে দে, তিন পাহাড়ের গায়ে। ( জোরে মাদল ) আহা মাদল, মাতাল মাদল বাজছে তোরই জন্যে লো! খুশির হাওয়া, পাগলা হাওয়া গান দিল রাজকন্যে লো! আয়, কাছে আয়, মন দে লো! ৩ চোখ কেন তোর কাঁপছে মেয়ে বুক কেন তোর দুলছে ? গাল দুখানি লালচে, শরীর সাপের মতোই ফুলছে ?                 কাকে মারবি ছোবল লো ?                 কোন্ ছেলে তোর কী করল। মাদল ভেবে কেউ কি তোকে আজকে বাজাল ? ফুল দিয়ে নয়, ফাগ ছড়িয়ে বিকেল সাজাল ?                 কেমন দিবি সাজা রে ?        

আবৃত্তি // নিয়ম ভাঙ্গা যায়? ফজলে রাব্বি

এটা বানানোর দৃশ্য কি নিখুত নিয়ম ভাঙ্গা যায়? ফজলে রাব্বি কদম্বরী, কি এমন ক্ষতি হতো? যদি সব নিয়ম এর বেড়াজাল ভেঙে , যে যাকে চায় তাকে নিয়ে সুখে থাকতো ।  সুখের সামান্য অনুভূতির প্রভাবে, দুঃখের এত বিস্তার কি অমানবিকতা নয়? আবৃত্তি শুনুন এতো এতো অপেক্ষার পর- যেখানে সামান্য উপেক্ষা সহ্য করা কঠিন ।  সেখানে এতো এতো উপেক্ষা,অবহেলা আর অবজ্ঞার অবাধ বিচরণ। যান্ত্রিক মানুষেরও একটা সময় পর দরকার - অবিরাম ভালোবাসা প্রেম ।  আজ বিস্তর পথ, উচু পাহাড় , বিশাল সমুদ্রের মাজখানে পড়ে থাকা -  আমি এক পরগাছা মাত্র! আমার কি ভালোবাসার  প্রয়োজন হয় না স্বর্ণলতার মত? এটা যখন সৌন্দর্য বৃদ্ধি করলো ততক্ষণই বাগানে শোভা পেলো।  কিন্তু ইহা যখনই সুদর্শন সুবাস হারালো, তোমার স্বার্থপরতা বৃদ্ধি পেল । উপরে ফেলে দিলে পরগাছা হওয়াতে কষ্টে বুকে কম্পন হলো না? তোমার অপেক্ষা আমায় কেনো উপেক্ষা, অবজ্ঞা, অবহেলা কেই উপহার দিলো ? এতো কিছুর পরও তোমায় আজও ভালোবাসায় দুঃসাহস জাগে । যদি নিয়মের বেড়াজাল ভেঙে তুমি আমার কাছে আসো। আমায় একটু ভালোবাসো।

আবৃত্তি // বন্দী টিয়ে

  আবৃত্তি   বন্দি টিয়ে - মাজু ইব্রাহীম সংস্কৃতি খাইছো! শিল্প খাইছো ভুই খাইছো জল না দিয়ে; আমি যেন স্বাধীন পাখি- তোমার খাঁচায় বন্দি টিয়ে। স্বাস্থ্য খাইছো! বন-জঙ্গল খাইছো চরিত্র খাওয়ার ধরছো জেদ; তবু তোমার পা'দ্বয় চাটছি- নইলে করো অঙ্গচ্ছেদ। তবু কিছু জারজ আছে ছুঁটে যায় ওদের কাছে; পা না চাটলে জিভ ভারি হয়- লটকাও ওদের গাছে। জুটমিল খাইছো এথায় একটা ওথায় গড়ছো চারখান; একটা দেশ ধ্বংস করতে যা লাগে- করছো তাহার আহবান। শিক্ষা খাচ্ছো ধিরে ধিরে ভিক্ষার থলে হাতে দিতে; জোর গলায় হাঁকো আবার- বাংলাদেশ আমার মিতে। সংসার খাইছো সিরিয়াল দিয়ে বৈশাখ খাইছো শোভাযাত্রায়; বন্ধু নাকি শত্রু তুমি- ভাবছি ভীষণ উচ্চ মাত্রায়। সেদিন আর নয়কো দুরে! বলে যাই ভরদুপুরে; টয়লেট টিস্যুও কিনতে হবে- ওদের কাছে বায়না করে।

মহিউদ্দিন কচি'র কবিতা আবৃত্তি

  আবৃত্তি  ঠিকানা ______ মহিউদ্দিন কচি মৃত্যু কখন আসবে ঘরে কেউ জানে না ওরে মৃত্যূ সদায় আছে পিছে দুদিন আগে পরে।  জন্মিলে যে মরতে হবে আসলেই ধরা'র পরে  সাড়ে তিন হাত জায়গা নিয়ে থাকবে মাটির ঘরে। কেউ যাবে না সঙ্গে করে একাই হবে বাস  দালান কোঠা সব ছেড়ে তোর মাটির ই আবাস।  যতই তুমি গড়েই চল ধরা'য় সিংহাসন  একদিন সেই স্বাক্ষী দিবে করছো দুর্শাসন।  ভূষণ ভাষন সব ছেড়ে তুই পড়বে সাদা থান আমল তোরই সঙ্গী হয়ে বাঁচাবে তোর প্রাণ।  ভাবচ তুমি অনেক বড় বিশাল তোমার ঢেউ  শেষ বিকালে দেখবে ওরে পাশে নাই তোর কেউ। বিধাতারই হিসাব অতি নিখুঁত করে লেখা  এক বিন্দু ও পার পাবে না তথ্য সমেত দেখা। তাই তো বলি সত্য করি ধর সঠিক পথ  খোদার প্রেমে না মজিলে হবে যে বিপদ।  Generated by Embed Youtube Video online ২৯-০৩-২০২৪ইং, কাজিপাড়া, ঢাকা।

আবৃত্তি //সৌরভ হাসান

আবৃত্তি শুনতে ক্লিক করুন   বিদ্রোহী তোর সুখে জীবন  সৌরভ হাসন  আমি গুরু হীন কাজী নজরুলের শীর্ষ  ,  আমি একায় উঠিয়াছি কাপিয়া পুরো বিশ্ব  ।  বিশ্ব - ডুবান আসল তুফান উছলে উজান   ভৈরবীরদের গানে ভাসে আজ   আজ বজ্রকন্ঠে আকাশ পাতাল ছুয়ে  পুরো বিশ্বকে ভবঘুরে  ,   হয়েছি বিমুখ প্রান্তরে  বিশ্ব জুড়ে উদার সুরে ,  গাইবো গান বিদ্রোহী সুরে  ।  বিশ্বের কুরুক্ষেত্রগুলি ,  সুগন্ধি ফুলের চাষে ভরে তুলি  ।  বিদ্রোহী সুরে আধামরা হয়ে পাষাণের রসে বাঁচি  ,  মাটির শিকড় গেড়ে বেঁচে আছি  ।  আছি জনতার দীপ্ত মিছিল ধরে  ,  নবযুগ আসে রক্ত দিনের ভোরে  ।  সেখানে বর্ষার মেঘ জাগে বলে আজ বিষণ্ন মেদুর  তবে আসবে সুধাময় সুরে ,  আজ আম্রমকুলসৌগন্ধে  নব - পল্লবমর্মরছন্দে  চন্দ্রকির নসুধাসিন্ঞিত আম্বরে  ।  অশ্রসরস মহানন্দে  আমি বিদ্রোহীর পুলকিত কার পরশনে  ,  গন্ধবিধুর সমীরণে  ।  শান্তি -কপোত বারতা লইয়া আসে  ,  প্লাবনে নুহের কিশতি ভাসে  ।  ব্যথিয়ে উঠে নীপের বন  পুলক ভরা ফুলে  ,  উছলি উঠে কলরোদন  নদীর কূলে কূলে ।  আজ গন্ধবিধুর সমীরণে  সন্ধানে ফিরি বনে বনে ।  নয়নে ঘুম নিলে কেড়ে ,  উঠেবসি শয়ন ছেড়ে ।  মেলে আঁখি চেয়ে থাকি  কোন জৎগতে আছি 

কবিতা আবৃত্তি //সরদার সাকিব আহমেদ

 কবিতা বিভাগঃ আবৃত্তি শুনতে ক্লিক করুন কাঁদছে যেন হৃদয় বিনা সরদার সাকিব আহমেদ যখন কিছু ভাল্লাগেনা পুড়তে মনে জ্বাল লাগেনা বলতে কথা গাল থাকেনা রঙ্গীন স্বপ্ন আর যাগেনা মনের মাঝে মন বসেনা দৃষ্টি মাঝে ঘুম নামেনা ঘুড়ছে সদা মন ভাবনা নিরুত্তাপের জং সাধনা বন্ধ প্রানে সং বাসনা দুর হলনা যম যাতনা পর ঠেকেছে আপনজনা মানুষ চিনে যায়না গোনা দিচ্ছে কেবল হৃদয় ঘৃনা যাচ্ছে বেড়ে দায়ের দেনা উঠছে কেঁপে বুকের সিনা কাঁদছে যেন হৃদয় বিনা। Generated by Embed Youtube Video online সরদার সাকিব আহমেদ এর কবিতা

কবিতা আবৃত্তি //

  আবৃত্তি   কলমচি রাজবাড়ী  পড়ন্ত বিকালের রক্তিম আভা এক সুন্দর গন্ধ ছড়িয়ে দেয় কোচবিহার রাজবাড়ীর আনাচে কানাচে। একঝাঁক রাজঁহাস দলবেঁধে উড়ে যায় মদনমোহন মন্দিরের পুরোহিত ব্যস্ত হয়ে পড়েন সন্ধ্যা আরতির প্রস্তুতিতে। প্রেমিকার উজ্জ্বল লিপস্টিকের রং রাজবাড়ীর দেওয়ালের অভিজাত লাল রং বাঁদিকের বারান্দায় দেখতে পাওয়া উজ্জ্বল সূর্যের শেষ বিসর্জন ভেঙে যায় সহসা এক ঘোড়ার চিৎকারে। বাগানের স্বর্ণলতা জানতে চায় কারণ স্কুল পালানো কিশোরী প্রেমিকা জাপটে ধরে প্রেমিকের বুক শালিকের দল কিচির মিচির করে ওঠে এক অজানা সাপ ধীর লয়ে পেরিয়ে যায় ঝুলন্ত বারান্দা। প্রহরীরা পালা বদল করেন মূল ফটকে চালু হয় স্ক্যানিং প্রথা  কিশোরীরা ফিরে যায় প্রেমিকের হাত ধরে মূলফটকের ভিতরে ঢুকে এসে সন্ধ্যার অন্ধকার ভেদ করে ঘোড়া থেকে নেমে আসেন ভারতের শেষ রাজকন্যা। Generated by Embed Youtube Video online

অবশিষ্ট /// দেব রায়// আবৃত্তি

  আবৃত্তি   অবশিষ্ট  দেব রায় তুমি চলে গেলে  আমার অবশিষ্ট বলে কিছু থাকবে না। সূর্য ডুবির পরে অবশিষ্ট তারাগুলো মিটমিট করে  আকাশের কোলে। ফল্গু শুকিয়ে গেলে বালির নিচে রয়ে যায় স্বচ্ছ জলের ধারা তুমি চলে গেলে দুচোখ বেয়ে নেমে আসে প্রগাঢ় অন্ধকার। বিদ্যুতের আলোতেও সে আঁধার মুছবেনা  কোনদিন; তুমি চলে গেলে ব্যর্থতার ভীষণ রাহু  গিলে ফেলবে আমার নরম শরীরকে অপূর্ণ জীবন নিঃস্ব কাঙ্গালের মত অপলোক চোখ দিয়ে শুধু আকাশ দেখবো। শূন্য আকাশ, শূন্য আমি ,শূন্য এক জীবন বোধ আমাকে বিকলাঙ্গ করে ফেলবে। Generated by Embed Youtube Video online

আবৃত্তি // গদ্যরাণী

আবৃত্তি    গদ্যরাণী - মজনু শাহ  ঘুমের ভেতরে কেউ এসে বলে, গদ্যরাণীর পাশে শুয়ে আছ, ইডিয়ট, তোমার বাক্স খুলে কারা নিয়ে যায় মোহর, আগুন রঙের শস্য। তারপর বেঁটে ভগবান আসে। শূন্য আঁকতে থাকে ঘরময়। লাল চুলের মেয়েটিকে মনে পড়ে। কত বুঝিয়েছি তাকে, আমার ব্যক্তিগত কারাভান নাই, ছন্দ-পাথেয় নাই, বহুদিন বিদ্যাপাখি আসে নি আমার কাছে। Generated by Embed Youtube Video online পতঙ্গ পালক পাপ আরও ঘন হয়ে ঘিরে ধরে। কেঁপে ওঠে চুম্বকের বিছানা। পাশ ফেরে তখন গদ্যরাণী। দারুচিনি অথবা রত্ন-খচিত কাঁচুলি, এর বাইরে তবে কিছুই চাওয়ার নাই! এত চেনা ভায়োলিন, সেও বলে, মৃত্যুর পরে আমার শরীরে কি জ্বলে উঠবে স্ফটিকের ক্ষত! চিঠিভর্তি ড্রয়ারগুলো খুলে দেখি হিতাকাঙ্ক্ষী সাপের অসংখ্য ডিম। শ্লোকরচয়িতার যত নির্দেশ, কী তাদের রঙ! বেঁটে ভগবান, প্রাণ ভরে শূন্য দিয়েছ, বিনিময়ে ফের যেন চেও না গোপন গানের বাক্স। এবার এই তাম্রমুদ্রা নিয়ে শান্ত থাকো।

আবৃত্তি // রক্তের কোন দাম নাই হায়নার কাছে

আবৃত্তি   রক্তের কোন দাম নাই হায়নোর কাছে সাইফুল্লাহ বিন সামছুল হক  রক্তের কোন দাম নাই হায়ানোর কাছে, প্রতিদিনই ঝরাচ্ছে  রক্ত। আবাল বৃদ্ধ বনিতার হচ্ছে মৃত্যু, খাদ্য বিহীন ধরাশায়ী তবুও ঝরাচ্ছে রক্ত।  বোমা মেরে ধ্বংস করছে সভ্যতা রাজপথ, আবাস গৃহ দেখেও দেখেনা কেউ।  ইচ্ছা করে মারা হচ্ছে নারী ও শিশু, ধর্ষিত হচ্ছে নারী দেখার নেই কেউ। তাই জাতিসংঘ কে বলছি তোমার বাহিনী পাঠাও, হায়ানোদের জবাব দিতে।  এ ছাড়া আর কোন পথ নাই, তাই এগিয়ে আসো জাতিসংঘ সমচিত জবাব দিতে। এত রক্ত এত হত্যা রক্তের কি? দাম নাই কোন  এ কেমন সভ্য পৃথিবীর বর্বরতা।  সভ্যতা আর মানবতা কি ধ্বংস হয়ে গেছে  শুধু দেখি পশ্চিমাদের তুচ্ছ তাচ্ছিল্যতা। ******** আরও কবিতা পড়ুন: এই সেই ২৬ মার্চের দিন। কি হিসাব দিবো।

আবৃত্তি // হেলাল উদ্দিন

  আবৃত্তি শুনতে ক্লিক করুন রুখে দাঁড়াও অন্যায়ের বিরুদ্ধে         ______এসকে এম হেলাল উদ্দিন  থেকো না আর আলসে হয়ে, জেগে ওঠো চোখ মেলে তাকাও চারিদিকটাই...  ন্যায় আর সত্যের সন্ধানে জাগ্রত হও নগ্ন অনুশাসন প্রতিরোধে জেগে ওঠো, সোচ্চার হও কারো চোখ রাঙ্গানিকে আমলে নেয়ার সময় নেই জাগো এবার জাগো, সোচ্চার হও।  জ্বলে উঠুক তোমার চোখ, তোমার চোখের লেলিহান শিখায় জ্বলে পুড়ে ছারখার হোক সব অন্যায় অবিচার।  অসহ্য অন্যায়ের বদলা নিতে রুখে দাঁড়াও, তোমার দেওয়া অভিশাপের গর্জনে কম্পিত হোক অপরাধের স্তম্ভ ! সকল অন্যায়ের জাল ছিন্ন করে ন্যায়ের দ্বার উম্মুক্ত করো, নিন্দিত পরিকল্পনা ভেঙে চুর্ণ করে দাও প্রতিরোধের প্রবল প্রতিঘাতে।  জ্বলে পুড়ে যাক ঘৃণিতের অবৈধ সম্পদের পাহাড়, আলো ছড়িয়ে দিতে আলোকিত হও... দাম্ভিক অত্যাচারী দূর্জনের মুখোশ খুলে দাও।  ভীত সন্ত্রস্ত হোক ওদের হৃৎপিণ্ড, তোমার সাহসী প্রতিবাদে অত্যাচারের রাহুগ্রাস থেকে মুক্ত হোক জর্জরিত সমাজটা।  তোমার সাহসিকতায় আলোকিত হোক ঘুণেধরা সমাজ।

কবিতা আবৃত্তি // তোমায় মনে পড়ে

  আবৃত্তি   তোমায় মনে পড়ে।  _____আবুল হোসেন সিরাজী।  মা গো আজ তোমায় মনে পড়ে, পরপারে চলে গেলে আমায় একা রেখে।  আজ চারিদিকে দিকে শূন্যতা,  মনের মাঝে একটুও শান্তি নেই।  আজ শুধু তোমার জন্য মনটা ছট ফট করে,  যে দিকে চোখ পড়ে শূন্যতা বিরাজ করছে।  তোমার মত সুমধুর কন্ঠে  কেউ আমাকে নাম ধরে  ডাকে না।  মা গো তোমার হাতের রান্না খেতে খুব মজা ছিলো,  এখন কোনো খাবার খেতে মন চাই না।  আজ আমি বুঝতে পারিতেছি,  মা হচ্ছে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ দোয়ার ভান্ডার, মা হচ্ছে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ উপহার।  মা গো তুমি আমাকে  পারিবারিক শিক্ষা ধর্মীয় শিক্ষা দিয়েছ, সুশিক্ষায় সুশিক্ষিত করিয়াছ। মা গো তোমার অবদানের কারণে,  আমি সমাজের মাঝে প্রতিষ্ঠিত হতে পেরেছি।  মা গো তুমি আমার কাছে,  পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ মা। মা আমার মানিক রতন তুলনা নাই তাঁর,  মৃত্যুর আগ পর্যন্ত দোয়া করতেন ছেলে টি তাঁর। ********* _____আবুল হোসেন সিরাজী।  আরও কবিতা : মানবতা ধ্বংস  মায়ার বাঁধন ছিন্ন হবে।

কবিতা আবৃত্তি। তবুও তোমার মুখ

আবৃত্তি ক্লিক    তবুও তোমার মুখ  ____ফাতেমা ইসরাত রেখা  এখনো তোমার মুখ স্বপ্ন ছুঁয়ে হেঁটে যায় রাজপথে  দিনান্ত পাখির মধুময় কোলাহলে পরিপূর্ণ ঠোঁটে   উজাড় হয়ে যাওয়া সভ্যতার শেষ চিহ্নের মতো  এক টুকরো রোদ হয়ে চেপে আছে হৃৎপিণ্ড জুড়ে।  তোমার মুখ পরম সাহসে আজও হৃদয়ে দোলে  যেনো সবকিছুর ইতি টেনে এইখানে স্থির কোনো মতে। রাত্রিদিন কঠিন মিছিল চলে হৃদয়ের সমগ্র চেতনা গ্রাসে তবু তুমি দুরন্ত পথিকের মতো একক সম্রাট অশোকের বনে।  বাতাসের শনশন শব্দে আন্দোলিত বৃক্ষের ডাল  মেঘ রোদ্দুরে ভেসে যায় নিবিড় সম্পর্ক নস্টালজিক  তুমি চোখ তুলে দেখলে না কি আছে, কি নেই আর  সময়ের দারিদ্র্য কষাঘাতে কি হারিয়েছে অন্ধকারে।  একদিন পাশাপাশি হেঁটে যাওয়া মুখ এত অপরিচিত আজ!  তোমাকে না বলা কথাগুলো এভাবেই হারাবে নিরবে  একদিন তুমি আমি হারিয়ে যাবো মহাকালের আঙিনায়  তবুও তোমার মুখ আঁকা থাকবে ছবির মতো নির্গত নিঃশ্বাসে।   

কবিতা আবৃত্তি। মাহমুদা সুলতানা

  আবৃত্তি   হাউজ ওয়াইফ  ____মাহমুদা সুলতানা  সারাদিন কোন কাজ কাম নাই ঐ খাই আর ঘুমাই। স্বামীর পয়সায় মাসে একবার বিউটি পার্লারে গিয়ে ঘসা মাজা করে আসি। চুলটাও কেটে নেই।  আমার কোন কাজ নেই আমি একজন হাউজ ওয়াইফ। আমার সকাল হয় ছটার আগে বাচ্চাদের স্কুল যে। সবাই যখন ঘুমিয়ে আমি তখন বাচ্চাদের টিফিন রেডি করতে ব্যস্ত। শব্দ করিনা যদি কারো ঘুম ভেঙে যায়।  তাড়াতাড়ি দুটোকে তুলে একটু দুধ খাইয়ে ব্যাগ গুছিয়ে  এই কাছেই স্কুল একটু দিয়ে আসি। রিক্সা ভাড়া টা বাচাতে মর্নিং ওয়াকের নামে হেঁটে আসি। আমার ই উপকার শুয়ে বসে তো শরীর টা ভারি হয়ে গেল।  ঘরে এসে সাহেবের নাস্তা, ডিম এক বাটি সবজি ঐ চারটে রুটি  এ আর এমন কি। দুপুরের খাবার ও  কিন্তু দিয়ে দেই  নয়তো বাইরে খেয়ে অসুস্থ হয়ে যাবে যে। মুজা রোমাল অফিসের কাপড় বিছানার উপর সব রেডি। এতো স্ত্রীর দায়িত্ব,এটুকু না করলে মায়া থাকবে কি করে? ওহ! কি কর টাইটা তো বেধে দিলা না। সাহেবকে বিদায় দিয়ে বাচ্চাদের আনার সময় হল। ওদের আনতে যাওয়ার সময় লন্ডিতে কাপড় দিয়ে যাবে।  আসার পথে একটু বাজার নিয়ে আসবো। তাড়াতাড়ি বাচ্চাদের খাইয়ে গোসল করিয়ে ফেজবুকে হামলে পড়ি। সারা দিন কেন কাজ নেই তো আমি হাউজ ওয়াই

কবিতা আবৃত্তি

আবৃত্তি  চিঠি  _____সোমা আমাদের দেখা হবে না কোনোদিন।  চাঁদের পিছন পিঠ থেকে খসে পড়বে একটুকরো ফুলডুংড়ি  পাহাড়।  চিঠি চেয়েছিলাম মাত্র।  নিজস্ব পঙক্তি, আলোর অনভ্যাস, নিচু মুখ সংগতি নেই এমন কয়েকটি কথা– যে শব্দ তোমাকে বলবে, –চলো যে শব্দ বারান্দার নরম আলো দেখবে– চোখের বিপরীতে চোখের আবর্তমন্ডল টানবে সন্দেহ, পীড়া, শীতল কষ্ট– প্রতিষ্ঠা পাবে না যে ঠিকানায় সেখানে গাছ লাগাব একখানি।  বনসাই–তারে বাঁধা স্ফীত বাড় দুতিনটি শব্দ ছাড়া সব অতিরিক্ত চিঠি – একমাত্র দাহ, ধ্বনি,  ইন্দ্রিয়সমান– ########### সোমা'র আরও কবিতা পড়ুন: এবার ফাল্গুনে

স্বৈরাচারী করছে দখল _____আবৃত্তি।

  আবৃত্তি  স্বৈরাচারী করছে দখল _____গাজী আজাদ  শাসক দেখি নাশক ছড়ায় পাঁঠা-বলি প্রাণটা হারায় লুকিয়ে দেই উঁকি, সত্য প্রকাশ সত্য কথা  রক্ত,লাশের হচ্ছে প্রথা আসছে প্রাণের ঝুঁকি! সঠিক কথা বলছে যারা তাদের প্রতি দিশেহারা  মারছে পেটে ছুরি,  স্বৈরাচারী করছে দখল সত্য-জীবন হচ্ছে নকল অসহায়ে ঘুরি! এই যদি হয় দেশের নীতি স্বাধীনতার নাই-তো প্রীতি বাঁচার আশা কোথায়? অপরাধীর হয় না সাজা তারাই বুঝি দেশের রাজা রক্তে রাজ্য ভাসায়! শান্তি কায়েম হবে তখন অপরাধী ধরবে যখন কেউ পাবে না ছাড়া, স্বাধীন দেশের স্বাধীনতা আসবে ফিরে হই একতা অপরাধী তাড়া। 

ধর্মবীণা___ অভিজিৎ ব্যানার্জী

  আবৃত্তি দেখতে ক্লিক করুন । ধর্মবীণা অভিজিৎ ব্যানার্জী ধর্মবীণার তারে,কে বাঁধিল সুর? কর্ণকুহারে শুনি ,অতি সুমধুর! তনু-মন নিধুবন, প্রভুর মায়ায়, বীণা-হাতে প্রভু যেন,বকুল ছায়ায়। সুরামৃতে ভাসিছে, সগড়াই-বাসী- গাজনের প্রাক্কালে,পলাশের হাসি। ব্রজের কানাই যেন,গোপিনীর সাথে, ধর্মের রূপ ধরি, বাঁশি লয়ে হাতে। মুদিত নয়নে হেরি, সেই রূপ-খানি, ভক্তজনের কাছে ,মাতা-সম দানি। সাতসুরে বাঁধা আছে,জীবনের গাড়ি, সুর-ঝংকারে পথ, দিতে হবে পাড়ি। সপ্ত-সাগরে ওঠে, সুরের লহর, পাশাপাশি বর্ণেরা, শব্দ-বহর। সুর-তাল-লয় সাথে,ছন্দ-দোলায়, পথিকের ক্লান্তিকে,নিমিষে ভোলায়। শুরু হোক পথচলা, সম্মুখপানে, আগামীর পথ হোক,সুমধুর গানে। ধর্ম-বীণায় এসো,সা-রে-গা-মা সাধি, পরানের প্রাঙ্গণে, প্রেম-ঘর বাঁধি।