Skip to main content

Posts

Showing posts from April, 2024

ইমাম মাহাদির খোঁজে আমেরিকা।

ইমাম মাহাদির খোঁজে আমেরিকা!! ____অরন্য হাসান দেলোয়ার।  প্রথমে ইউক্রেন রাশিয়ার যুদ্ধ,যেটা আমেরিকা খুব সুক্ষ্মভাবে শুরু করে দিয়েছে। ইউক্রেনকে ন্যাটোর সদস্য বানানোর পরিকল্পনা করে রাশিয়াকে উস্কে দিয়েছে। রাশিয়ার সীমান্ত ঘেষে ন্যাটো তার বাহিনী মোতায়েন করে রাশিয়ার জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াবে সেটা রাশিয়া কখনোই চাইবে না। তাই রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ আমেরিকার একটা ষড়যন্ত্রের অংশ। এরপর গাজায় ইসরায়েলের আগ্রাসন,এরপর ইরানের কনস্যুলেটে ইসরায়েলের হামলা সবই একই সুত্রে গাঁথা। বিশ্ব মুসলিম সম্প্রদায়কে বিভ্রান্ত করে তাদের মনোযোগ ভিন্নখাতে সরিয়ে রেখে নিজেদের কাজ নিরবে করে যাওয়াই আমেরিকার মূল লক্ষ্য।  এখন আমেরিকা বা তার মিত্রদের মুল কাজ কি? সেটা জানার আগে আমাদের কিছুটা পিছনে ফিরে যেতে হবে। এবং সেই সাথে বর্তমান মুসলিম সম্প্রদায় কি করছে তাও জানতে হবে। আরও পড়ুন: দাজ্জালের পরিচয় প্রকাশ হয়েছে।  সুলতান সালাউদ্দিন আয়ুবি'র ফিলিস্তিন বিজয়ের কিছু সময়ের মধ্যে ৩০০০ আলেম হত্যার একটি ঘটনা ঘটেছিলো। সেটা কেন? সালাউদ্দিন আয়ুবি তো ফিলিস্তিন বিজয় করেছিলেন,কিন্তু তিনি লক্ষ করেছিলেন যে,সাধারণ মানুষ ইসলামের মুল ভিত্তি থেকে সরে গিয়ে ব

কল্পনা শীল_____এর কয়েকটি কবিতা।

  কবিতা পরিচিতি  শিরোনাম-সাতটি সুর কলমে-কল্পনা শীল কী সুর বাজে আমার প্রাণে দেয় বলে সে সাতটি সুর ভিন্ন সময় বাজায় সে  ভিন্ন রাগের ভিন্ন  সুর। রাগ রাগীণী আছে সবই  লুকোনো এই প্রাণের মাঝে শিশুবেলা,কিশোরবেলা যৌবন আর শেষের সাঁঝে। কাঁদলে শিশু মা গেয়ে যায় ঘুমপাড়ানী ঘুমের গান  শান্ত হয়ে মায়ের কোলে ঘুমায় শিশু শুনলে গান।  আবার শিশু হেলেদুলে খেলছে যখন আঙিনায় বাৎসল্য রসের  ধারা মায়ের কণ্ঠে শোনা যায়। মেঘ ডাকলে গুরু গুরু ময়ুর নাচে যখন গেয়ে ওঠে কণ্ঠ মধুর  মেঘমল্লার  তখন। বৃষ্টি ধারা ডেকে আনে মেঘমল্লার রাগ এমনি সকল ক্ষণে বাজে ভিন্ন সুরের রাগ। ডাকলে কোকিল প্রাণে  বাজে বসন্ত বাহার  ঝরাপাতা বাজায় প্রাণে কান্হরা দরবার।  ভক্তি প্রেমে বিভোর  হয়ে মালকোষ আর বেহাগ গায় পিলু, বৃন্দাবনী সারং হৃদয়খানি মেলে দেয়। আশাবরি গায় যে হৃদয় ব্যাকুল হলে মন সাতসুরেতে ভরা হৃদয় সাতটি সুরের রঙ। <><><><><><><> ১/কাল বৈশাখী  ২/ বসন্তের বেলা।

____মোঃ শরীফ উদ্দিন কয়েকটি কবিতা

কবি পরিচিতি   ঈদ-উল ফিতর ____মোঃ শরীফ উদ্দিন  উল্লাসে আজ থমথমে ঘর  সিয়াম সাধনায়, কাঁপে দিল মন কাঁপে থরথর  কাঁপে পূর্ণতায়। উঁচু নিচু ------ বাঁধ ভাঙিয়া ধনী গরীব সব,  নামাজ পড়ে রোজা রেখে  পুণ্য ভয়ে রব! ভুলে দ্বিধা  দ্বন্দ্ব সংঘাত  সকল অপবাদ, এক সারিতে পড়ছে নামাজ কাঁধে রেখে কাঁধ। গগণে আজ বাজছে মাদল কেনাকাটার বাঁয়, রমজানের ঐ ঈদ কাটাতে নতুন জামা গায়। আশপাশের দুখীদেরকে আমরা দেখি ভাই,  দানখয়রাতের এই রামাদ্বান তাদের দেখে যাই। বাঁকা চাদের হাসির মতো  হেসে ওই অধর, রোজা শেষে কাটায় যেন খুশীর ঈদুল ফিতর। _______________ ১/ধু ধু মরুভূমি।  ২/মায়াবি রুপ। ৩/অগ্নিঝরা ফাল্গুন।

_____শাহীনুর ইসলাম এর ৩টি কবিতা।

গভীর নিশীথে _____শাহীনুর ইসলাম  গভীর নিশীথে চাঁদ ডুবেছে নীল গগণের ঝরোকায় ঘন ঘোর আঁধার তমসা এসেছে ঘিরে  শত ব্যথা বেদনায়।  নিঃশব্দে কাঁদছে বুকের আশা ভাষা শুনিবারে নাহি কেউ  ওগো লীলাময়ী তোমা বিহনে আঁখির নীরে  উথলায় পড়ে ঢেউ।  তোমার প্রেমের হাজার কবিতা শবদাহহীন কাঁদে আজো  তুমি কার বাসরে দোসর বাঁধিবার আশে প্রণয় বঁধু সাজ। হেরিনু দূর আকাশের প্রভাতী তারা গভীর দুঃখে জাগে ম-ম রিক্ত বক্ষের দুঃখ ছানি তারায় তারায়  ছড়ায় অনুরাগে।  দূর বনে শুনি ডাহুকীর ডাক ডাকিছে করুণ ব্যথার সুরে  মোর সম ব্যথাভার বহিছে কি তাহার  শূন্য হৃদয় পুরে। প্রেমের কলাপী ভাবোচ্ছ্বাস ভ্রমি পিউ কাহা পিউ পাপিয়া  ক্লান্ত হয়ে ঘুমায়ে গেছে গানের পাখি  বুকেতে ব্যথা চাপিয়া।  যত কাঁদি তত বাড়ে জ্বালা বিরহী অনলে পুড়িয়া মরি প্রেম পিয়াসী বঁধুর মধুর পিয়াসে তনু মন উঠিছে শিহরি। শত বেদনার কাঁটা কুঞ্জে বসিয়া একাকী গাঁথিয়া মালা  নীরবে তারে হেরিনু যত বুকে  বাড়ে তত জ্বালা।  ফোটে যত ফুল রাতের আঁধারে,  আঁধারেই ঝরে যায়  তব পাষাণ বেদীর হিয়াতলে লুটবে বলে  করে হায় হায়। নিরব নিশীর দুঃখের শিশীর ভেজা চম্পা চামেলি কামিনী  মোর সনে জাগে বাতায়ন পাশে হেরিতে মধু যামি

বাবা তোমারে ছাড়া জেলের মধ্যে আমি কেমনে থাকমু একলা একলা?

 বাবা তোমারে ছাড়া জেলের মধ্যে আমি কেমনে থাকমু একলা একলা? কোলেপিঠে আদর যত্নে তিল তিল করে গড়ে তোলা ২৫ বছর বয়সের বুকের ধন ছেলে কাউসার বাগমারকে বাবা হয়ে নিজ হাতে কুড়াল দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করবেন এমন চিন্তা কখনো করেননি বাবা রশিদ বাগমার। বাস্তবে এমন ঘটনাটি ঘটেছে আজ গাজীপুর জেলার কালীগঞ্জ থানার জামালপুর গ্রামে। গল্প: আলাদিনের চেরাগে দৈত্য বেনজির আহমেদ লেখাপড়া শেষে দেশে কোন চাকরিবাকরি না পেয়ে সৌদি পাড়ি জমায় কাউসার বাগমার। চাকরির মেয়াদ শেষে বছর খানেক আগে দেশে ফিরে আাসে কাউসার। দেশে এসে শুরু হয় বেকার জীবন যাপন। এক পর্যায়ে মাদকসেবিদের পাল্লায় পড়ে মাদকাসক্ত হয়ে পড়ে কাউসার। বেকার জীবনে মাদকের টাকা জোগাড় করতে না পেরে মা বাবার শরণাপন্ন হয় কাউসার। মাদক সেবনের কাংখিত পরিমান টাকা চেয়ে না পেয়ে মা বাবার সাথে প্রায়ই ঝগড়াঝাটি করতো কাউসার। মা বাবার নেশার টাকা জোগাড় করতে অবশিষ্ট আর কিছুই ছিলনা তাদের হাতে। মাদকের টাকার জন্য বাড়িতে ভাঙচুর ও বাবা-মাকে অত্যাচার ও নির্যাতন করা শুরু করে দেয় কাউসার। মাদকের টাকার জন্য বাবার নামে থাকা দুই কাঠা জমি বিক্রি করে নেশার জন্য টাকা দিতে বলে ছেলে কাউসার বাগমার। নিহতের বড় ভাই আশর